Type Here to Get Search Results !

সিন্ধু সভ্যতা : Indus Valley Civilization

সিন্ধু সভ্যতা: বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন সভ্যতার পরিচয়

Indus Valley Civilization
Indus Valley Civilization In Details and 50 Q&A



স্টাডিটেক অনলাইন পোর্টালের সবাইকে স্বাগতম!

প্রিয় শিক্ষার্থী এবং পাঠকবৃন্দ, "স্টাডিটেক - Discover Your Best" এ তোমাদের স্বাগত জানাই! আজকের পোস্টটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং শিক্ষামূলক। আমরা আজ আলোচনা করব সিন্ধু সভ্যতা নিয়ে, যা বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন সভ্যতা এবং আমাদের ভারতের এক গর্বিত ইতিহাসের অংশ। এই সভ্যতা শুধুমাত্র তার উন্নত নগর পরিকল্পনা, বাণিজ্যিক কার্যক্রম এবং সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধির জন্য পরিচিত নয়, বরং মানব সভ্যতার অগ্রগতির ইতিহাসে এক উল্লেখযোগ্য স্থান অধিকার করে।

আজ তোমাদের জন্য রয়েছে সিন্ধু সভ্যতা  ( Indus Valley Civilization /IVC ) নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা এবং ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর, যা বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় বারবার আসে। কাজেই এই পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ো এবং যদি ভালো লাগে, তবে তোমাদের বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করে দাও।

সিন্ধু সভ্যতা শুধু প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের অংশ নয়, এটি মানব সভ্যতার এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই সভ্যতা সম্পর্কে জানতে পারলে শুধু তোমাদের জ্ঞান বৃদ্ধি পাবে না, পাশাপাশি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য লাভের পথও সহজ হবে। তাহলে চল, শুরু করি আজকের আলোচনা এবং সেই সাথে তোমাদের পরীক্ষার প্রস্তুতিতে সহায়ক ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর!

ভূমিকা:

সিন্ধু সভ্যতা, যা মানব ইতিহাসের প্রাচীনতম নগর সভ্যতাগুলোর মধ্যে অন্যতম, আজও রহস্য ও কৌতূহলের প্রতীক। খ্রিস্টপূর্ব ২৫০০–১৭৫০ সময়কালে বিকশিত এই সভ্যতা শুধুমাত্র তার উন্নত নগর পরিকল্পনা ও সুশৃঙ্খল জীবনযাপনের জন্যই নয়, বরং তার বৈজ্ঞানিক চিন্তাভাবনা ও বাণিজ্যিক দক্ষতার জন্যও বিখ্যাত। হরপ্পা ও মোহনজো-দাড়ো সহ অসংখ্য স্থানে পাওয়া প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন প্রমাণ করে যে, এই সভ্যতার মানুষ আধুনিকতার এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছিল। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য সিন্ধু সভ্যতা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, কারণ এটি শুধুমাত্র প্রাচীন ভারতের ইতিহাস নয়, মানব সভ্যতার অগ্রগতির এক উজ্জ্বল উদাহরণ।

সিন্ধু সভ্যতা: বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন সভ্যতার পরিচয়

সিন্ধু সভ্যতা, যা হরপ্পা সভ্যতা নামেও পরিচিত, বিশ্বের প্রথম দিকের শহুরে সভ্যতাগুলির মধ্যে অন্যতম। এটি খ্রিস্টপূর্ব ২৫০০ থেকে ১৭৫০ সালের মধ্যে গড়ে উঠেছিল এবং আজকের পাকিস্তান এবং উত্তর-পশ্চিম ভারতের বিস্তৃত এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে ছিল। প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণার মাধ্যমে এই সভ্যতার বৈশিষ্ট্য ও গুরুত্ব সম্পর্কে বহু তথ্য পাওয়া গেছে।


সিন্ধু সভ্যতার আবিষ্কার

সিন্ধু সভ্যতার প্রথম নিদর্শন ১৯২১ সালে  হরপ্পা এবং ১৯২২ সালে মোহনজো-দাড়োতে আবিষ্কৃত হয়। এই আবিষ্কারগুলির নেতৃত্ব দেন আর. ডি. ব্যানার্জি, দয়ারাম সাহানি, এবং জন মার্শাল। পরে, আরও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্থান যেমন ধোলাভিরা, লোথাল, এবং কালীবঙ্গনও আবিষ্কৃত হয়েছে।

১৯২১ সালে হরপ্পায় বর্তমান পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের মন্টগোমারি জেলায় আবিষ্কৃত হয় সিন্ধু সভ্যতার প্রথম কেন্দ্র এটি আবিষ্কার করেন দয়ারাম সাহানি।

১৯২২ সালে মহেঞ্জোদারোতে বর্তমান পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের লারকানা জেলায় আবিষ্কৃত হয় সিন্ধু সভ্যতার দ্বিতীয় কেন্দ্র মহেঞ্জোদারো। এটি আবিষ্কার করেন রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় । মহেঞ্জোদারো কথার অর্থ মৃতের স্তূপ। 


ভৌগোলিক পরিসীমা

সিন্ধু সভ্যতার বিস্তৃতি প্রায় ১,২৬,০০০ বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে ছিল। এর কেন্দ্রীয় স্থানগুলি ছিল হরপ্পা (পাঞ্জাব), মোহনজো-দাড়ো (সিন্ধু), ধোলাভিরা (গুজরাট), এবং লোথাল (গুজরাট)। সিন্ধু এবং ঘগর-হাকরা নদীর উপত্যকা ছিল সভ্যতার প্রধান এলাকা।

সীমানা: 

উত্তরে মান্ডা জম্মু-কাশ্মীর 

দক্ষিণের দায়ীমাবাদ মহারাষ্ট্র 

পূর্বে আলমগীরপুর উত্তর প্রদেশ 

এবং পশ্চিমে সুৎকানজেন-দার পাকিস্তান 

মুন্ডিগাক এবং সোরতুগাই  এই দুটি কেন্দ্র আফগানিস্তনে অবস্থিত। 


প্রধান বৈশিষ্ট্যসমূহ

সিন্ধু সভ্যতার বিশেষ বৈশিষ্ট্যগুলি হলো:

  1. শহর পরিকল্পনা:

    • পরিকল্পিত শহর ব্যবস্থা, সোজা রাস্তা এবং আয়তক্ষেত্রাকার বাড়ি।
    • উন্নত ড্রেনেজ সিস্টেম।
    • গ্রানারি এবং স্নানাগার (মোহনজো-দাড়োর বৃহৎ স্নানাগার অন্যতম)।
  2. বাণিজ্য ও অর্থনীতি:

    • কৃষি ছিল মূল পেশা। গম, যব, তুলা এবং ডাল চাষ হত।
    • অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য (মেসোপটেমিয়া বা সুমেরিয়ার সাথে)।
    • সিলমোহর, ওজন ও পরিমাপ ব্যবস্থার প্রমাণ পাওয়া যায়।
  3. ধর্ম ও সংস্কৃতি:

    • পবিত্র পশু ও প্রকৃতির পূজা।
    • পশুপতি শিব এবং মাতৃদেবীর মূর্তি পাওয়া গেছে।
    • অজগর, গরু, এবং গাছ (পিপল গাছ) পূজিত হত।
  4. লিপি ও ভাষা:

    • সিন্ধু লিপি এখনও পুরোপুরি পাঠোদ্ধার হয়নি। এটি ছবি-ভিত্তিক লিপি বলে মনে করা হয়।
  5. প্রযুক্তি ও শিল্প:

    • ধাতব শিল্পে উন্নতি (তামা, ব্রোঞ্জ, সোনা এবং রূপা ব্যবহৃত)।
    • পাথর, শাঁখ, এবং টেরাকোটার মূর্তি।

পতনের কারণ

সিন্ধু সভ্যতার পতনের সঠিক কারণ সম্পর্কে এখনও বিতর্ক রয়েছে। তবে কিছু সম্ভাব্য কারণ হলো:

  • প্রাকৃতিক বিপর্যয় (বন্যা, খরা)।
  • জলবায়ুর পরিবর্তন।
  • নদীর গতিপথ পরিবর্তন।
  • আর্যদের আগমন।

প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

  • সময়কাল: খ্রিস্টপূর্ব ২৫০০–১৭৫০  
  • প্রথম আবিষ্কৃত স্থান: হরপ্পা (১৯২১)
  • বৃহত্তম স্থান: মোহনজো-দাড়ো
  • ধর্ম: প্রকৃতি পূজা, পশুপতি শিব, মাতৃদেবী
  • অর্থনীতি: কৃষি, বাণিজ্য
  • লিপি: সিন্ধু লিপি (অপাঠ্য)


উপসংহার:

সিন্ধু সভ্যতা ছিল প্রাচীন মানব ইতিহাসের এক অসাধারণ অধ্যায়, যা উন্নত নগর স্থাপত্য, বাণিজ্যিক দক্ষতা এবং সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধির জন্য আজও প্রাসঙ্গিক। সভ্যতার পতনের কারণগুলি যদিও এখনও পুরোপুরি স্পষ্ট নয়, তবুও এর অবদান অস্বীকার করা যায় না। প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনগুলো থেকে জানা যায়, এই সভ্যতার মানুষ সুশৃঙ্খল জীবনযাপনের পাশাপাশি প্রকৃতি ও সংস্কৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধাশীল ছিল। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার দৃষ্টিকোণ থেকে, সিন্ধু সভ্যতার এই জ্ঞান শুধুমাত্র প্রাসঙ্গিক নয়, বরং সময়োপযোগীও। এই সভ্যতার ইতিহাস জানার মাধ্যমে আমরা প্রাচীন ভারতীয় সংস্কৃতির প্রতি গর্ব অনুভব করতে পারি। "Study Take - Discover Your Best" প্ল্যাটফর্মে এই বিষয়টি বিস্তারিত পড় এবং নিজেকে সমৃদ্ধ কর।

সিন্ধু সভ্যতা: প্রশ্ন ও উত্তর (প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য উপযোগী)

প্রশ্নোত্তর:

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতার প্রথম আবিষ্কৃত স্থান কোনটি?
উত্তর: হরপ্পা।

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতাকে অন্য কী নামে ডাকা হয়?
উত্তর: হরপ্পা সভ্যতা।

প্রশ্ন: মোহনজো-দাড়ো কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: বর্তমান পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশে লারকানা জেলায় । 

প্রশ্ন: হরপ্পা সভ্যতার আবিষ্কারক কে?
উত্তর: দয়া রাম সাহানি।

প্রশ্ন: "মহান স্নানাগার" কোন স্থানে অবস্থিত?
উত্তর: মোহনজো-দাড়ো।

প্রশ্ন: ধোলাভিরা কোন রাজ্যে অবস্থিত?
উত্তর: গুজরাট।

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতার প্রধান বন্দর নগরী কোনটি?
উত্তর: লোথাল।

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতার সময়কাল কত?
উত্তর: খ্রিস্টপূর্ব ২৫০০–১৭৫০ । 

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতার প্রধান নদীগুলি কোনটি?
উত্তর: সিন্ধু নদ এবং ঘগর-হাকরা নদী।

প্রশ্ন: হরপ্পা সভ্যতার মানুষেরা কোন ধাতু ব্যবহার করত?
উত্তর: তামা, ব্রোঞ্জ, সোনা এবং রূপা।

প্রশ্ন: "গ্রানারি" বা শস্যাগার কোন স্থানে পাওয়া গেছে?
উত্তর: হরপ্পা এবং মোহনজো-দাড়ো।

প্রশ্ন: হরপ্পা সভ্যতার মানুষদের প্রধান পেশা কী ছিল?
উত্তর: কৃষি।

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতার কোন পণ্য মেসোপটেমিয়ায় রপ্তানি করা হত?
উত্তর: তুলা, পুঁতি, সিলমোহর।

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতার লিপি কেমন ছিল?
উত্তর: ছবি-ভিত্তিক, অপাঠ্য।

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতার পতনের সম্ভাব্য কারণ কী?
উত্তর: প্রাকৃতিক বিপর্যয়, নদীর গতিপথ পরিবর্তন, আর্যদের আগমন।

প্রশ্ন: মোহনজো-দাড়ো শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: "মৃতদের ঢিবি"।

প্রশ্ন: হরপ্পার বাড়িগুলি কী দিয়ে তৈরি ছিল?
উত্তর: পোড়া ইঁট।

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতায় কোন পশুটিকে পবিত্র মনে করা হত?
উত্তর: গরু।

প্রশ্ন: ধোলাভিরা শহরটি কয়টি অংশে বিভক্ত ছিল?
উত্তর: তিনটি অংশে।

প্রশ্ন: লোথালে কোন ধরণের কাঠামো পাওয়া গেছে?
উত্তর: ডকইয়ার্ড বা জাহাজঘাট।

প্রশ্ন: হরপ্পা সভ্যতায় সিলমোহরের উপাদান কী ছিল?
উত্তর: পাথর।

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতায় প্রধান খাদ্যশস্য কী ছিল?
উত্তর: গম এবং যব।

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতায় প্রথম কবে সেচ ব্যবস্থার প্রমাণ পাওয়া গেছে?
উত্তর: লোথালে।

প্রশ্ন: হরপ্পার মানুষ কোন গাছকে পবিত্র মনে করত?
উত্তর: পিপল গাছ।

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতায় কোন প্রাণীর ছবি সিলমোহরে বেশি দেখা যায়?
উত্তর: ইউনিকর্ন।

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতার শহরগুলির পরিকল্পনা কেমন ছিল?
উত্তর: আয়তক্ষেত্রাকার রাস্তা এবং নালা।

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতার কোন স্থানটিতে কবরস্থান পাওয়া গেছে?
উত্তর: কালীবঙ্গান।

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতায় তুলা চাষের প্রথম প্রমাণ কোন স্থানে পাওয়া গেছে?
উত্তর: মোহনজো-দাড়ো।

প্রশ্ন: কালীবঙ্গান কোন রাজ্যে অবস্থিত?
উত্তর: রাজস্থান।

প্রশ্ন: "পশুপতি শিব" এর মূর্তি কোথায় পাওয়া গেছে?
উত্তর: মোহনজো-দাড়ো।

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতার নগর পরিকল্পনার মূল বৈশিষ্ট্য কী ছিল?
উত্তর: সমান্তরাল রাস্তা, পরিকল্পিত ড্রেনেজ ব্যবস্থা, এবং পাকা ইঁটের ঘর।

প্রশ্ন: কোন হরপ্পা স্থানে হ্রদ সদৃশ জলাধার পাওয়া গেছে?
উত্তর: ধোলাভিরা।

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতায় ব্যবহৃত ওজনের পদ্ধতিটি কিসের উপর ভিত্তি করে ছিল?
উত্তর: দশমিক পদ্ধতি।

প্রশ্ন: কালীবঙ্গান থেকে পাওয়া কৃষি জমিতে কী পাওয়া গেছে?
উত্তর: লাঙ্গলের চিহ্ন।

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতায় কোন ধরনের ব্যবসায়িক লেনদেন চালু ছিল?
উত্তর: পণ্য বিনিময়।

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতার কোন স্থানে প্রাপ্ত গুদাম ঘরটি সবচেয়ে বড়?
উত্তর: মোহনজো-দাড়ো।

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতায় কুমার শিল্পের প্রধান উপাদান কী ছিল?
উত্তর: টেরাকোটা।

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতার মানুষ কোন ধরণের পোশাক পরত?
উত্তর: তুলার তৈরি পোশাক।

প্রশ্ন: হরপ্পা সভ্যতায় ব্যবহৃত প্রধান ধাতু কোনটি ছিল?
উত্তর: তামা এবং ব্রোঞ্জ।

প্রশ্ন: লোথাল থেকে কোন প্রাচীন বিজ্ঞান প্রমাণিত হয়েছে?
উত্তর: নৌবন্দর নির্মাণ।

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতায় নারীদের জন্য কোন অলংকার পাওয়া গেছে?
উত্তর: পুঁতির মালা এবং শাঁখের চুড়ি।

প্রশ্ন: ধোলাভিরায় কোন প্রাচীন সাইনবোর্ডের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে?
উত্তর: বড় পাথরে খোদিত সাইনবোর্ড।

প্রশ্ন: হরপ্পার মানুষের প্রধান বিনোদন কী ছিল?
উত্তর: পাশার খেলাধুলা এবং সংগীত।

প্রশ্ন: হরপ্পার কোন স্থানটিতে অগ্নিকুণ্ডের প্রমাণ পাওয়া গেছে?
উত্তর: কালীবঙ্গান।

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতায় ব্যবহৃত প্রধান পাত্র কোনটি ছিল?
উত্তর: মৃৎপাত্র।

প্রশ্ন: "অশ্বত্থ" গাছকে পবিত্র মনে করার প্রমাণ কোন স্থানে পাওয়া গেছে?
উত্তর: মোহনজো-দাড়ো।

প্রশ্ন: হরপ্পার মানুষ কোন ধরণের গৃহপালিত পশু পালত?
উত্তর: গরু, ছাগল, এবং মেষ।

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতার প্রধান রপ্তানি পণ্য কোনটি ছিল?
উত্তর: তুলা এবং পুঁতির অলংকার।

প্রশ্ন: ধোলাভিরার প্রধান গঠনটি কোন উপাদানে নির্মিত ছিল?
উত্তর: চুনাপাথর।

প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতার কোন শহরটিকে "বাণিজ্য কেন্দ্র" বলা হয়?
উত্তর: লোথাল।

আজকের পোস্টে আমরা সিন্ধু সভ্যতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি এবং তোমাদের জন্য ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর তুলে ধরেছি, যা বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করবে। এই তথ্যগুলো পড়ো, শিখো এবং তোমাদের বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করতে ভুলো না, যাতে তারাও  উপকার পায়। শিক্ষার এই যাত্রায় একে অপরকে সাহায্য করাই আমাদের লক্ষ্য। তোমরা যদি আরও নতুন নতুন শিক্ষামূলক পোস্ট পেতে চাও এবং বিভিন্ন আপডেট পেতে চাও, তবে আমাদের ফেসবুক পেজ লেখাপড়া ফলো করতে ভুলো না।




Tags

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Hollywood Movies